রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একজন নামকরা ডাক্তার রাশেদুল আমীর তার নিজের মাকে ভর্তি করাতে এসে ২৫ টাকা পরিবর্তন ২৫০টাকা দাবি করে রফাদফা করে ডাক্তার পরিচয় দেওয়ার পরেও ৫০ টাকা দিতে হয়েছে।
আর রোগীকে বেডে নিয়ে যেতে চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীকে দিতে হয়েছে চাঁদা। তাহলে একজন সাধারণ রোগী ভর্তি হতে গেলে কি পরিমাণ হয়রানিও প্রতারণার শিকার হয়?
প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরের সুদৃষ্টি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন ডাক্তার।
যেখানে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্মরত ডাক্তারের সাথে এমন দূর্নীতি করে একটা ওয়ার্ড বয়কে চাঁদা দিতে হয়। তাহলে সাধারণত জনগন কে কতই না দূর্নীতির শিকার হতে হয়।