গত ১৮ ই মার্চ (সোমবার) স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ফোরামের আয়োজনে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠানটি ইউনিভার্সিটির অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় যেখানে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর ২৫০ জন নিয়মিত শিক্ষার্থীসহ সাবেক শিক্ষার্থী ও ইউনিভার্সিটির শিক্ষক ও কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের প্রো-ভিসি ড.মোহাম্মদ ইউনুস মিয়া। প্রধান বক্তা ছিলেন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের সিভিল বিভাগের প্রফেসর ড.ফিরোজ আহম্মেদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট এর ডিন বি.সি বসাক এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান ফারহানা চৌধুরী।এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সিটির প্রক্টর আরিফুর রহমান।বিশেষ অতিথি হিসিবে অনলাইনে এই সেমিনারে যুক্ত ছিলেন ইন্সটিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ার বাংলাদেশের সহ-সাধারণ সম্পাদক শেখ তাজুল ইসলাম তুহিন এবং সহকারী সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার রওনাক আহসান৷এছাড়া সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক,সাবেক শিক্ষার্থী, সিভিল এলাম্নাই এর সভাপতি সেক্রেটারি এবং ইউনিভার্সিটির অন্যান্য কর্মকর্তা কর্মচারীরা।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন স্টামফোর্ড সিভিল ফোরামের সভাপতি খাইরুল কবির সবুজ। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন প্রধান আলোচক ফিরোজ আহম্মেদ।তিনি বাংলাদেশের মেগা প্রকল্প গুলোতে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার দের ভূমিকা সম্পর্কে বলেন।পদ্মা সেতু এবং পদ্মারেলওয়েতে স্টামফোর্ডিয়ান দের ভুমিকা নিয়ে ভূয়সী প্রশংসা করেন। উনি আরো বলেন, মেট্রোরেল হচ্ছে স্মার্ট বাংলাদেশের ফসল এবং এই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে সম্মুখ সারির যোদ্ধা হচ্ছে সিভিল ইঞ্জিনিয়াররা। তার আগে এই বিষয়ে আরো বক্তব্য রাখেন অন্যান্য বক্তারা।আলোচনা সভার পরে দোয়া ও ইফতারে মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়।
এ বিষয়ে সিভিল ফোরামের সেক্রেটারি সাকিব বলেন, প্রতিবছর এই ইফতার মাহফিলের মধ্যে দিয়ে আমাদের সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের এক মিলনমেলা হয়। সেখানে বর্তমান শিক্ষার্থীরা জানতে পারে আমাদের এল্যামনাইরা দেশের জন্য কিভাবে কাজ করছে। এই আয়োজন সফল ভাবে করতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত।